Блог

এই মৃত মহাদেশে রোদ্দুর বারবার , এ মৃত মহাদেশে রোদ্দুর বারবার , হয়তো নদীর কোনো রেশ, রাখতে পারিনি অবশেষ | অথবা খেলায় সব হাতগুলো হারবার পরেও খেলেছি এক দান , বুঝিনি কিসের এত টান ! কখনো চটি জামা ছেড়ে রেখে রাস্তায় এসে দাঁড়া ! কখনো চটি জামা ছেড়ে রেখে রাস্তায় এসে দাঁড়া ! কতবার তোর আয়না ভেঙেচুরে ঘুরে তাকাই, আমার মতে তোর মতন কেউ নেই ! কতবার তোর কাঁচা আলোয় ভিজে গান শোনাই, আমার মতে তোর মতন কেউ নেই !

আমি তোমার কে?’ চোখে চোখ রেখে ও জিজ্ঞেস করলো। আমি চোখ ফিরিয়ে নিতে চেয়েছিলাম। বরফের মত শান্ত গলায় বললো ও ‘চোখ সরাবা না। চোখে চোখ রেখে বল।’ ওর গলার স্বর এত শান্ত, ছুরির ধারের মতো। আমি আমাকেই খূঁজে পাচ্ছি না। কতবার আকাশের দিকে তাকিয়ে ভেবেছি, তুমিই সব। কতবার ভেবেছি, তুমি ছাড়া আর আমার কিছুই নেই। কিন্তু চোখের দিকে চোখ রেখে এসব কোন কথাই মনে পড়লো না। মনে হলো, এসব কথার কোন অর্থ নেই। আমি কোন দিশা খুঁজে পাই না। যেন অথৈ সমুদ্র। এই অথৈ সমুদ্রে তোমাকে খুঁজে বেড়াচ্ছি, কিন্তু কিছুতেই খুঁজে পাচ্ছি না। ‘তুমি কে?’ চোখের মণি না কাঁপিয়ে ও এবার জিজ্ঞাসা করলো। গোটা জীবন চোখের সামনে উঠে আসলো। কত স্মৃতি। কিন্তু এর…

আমি তোমার কে?’ চোখে চোখ রেখে ও জিজ্ঞেস করলো। আমি চোখ ফিরিয়ে নিতে চেয়েছিলাম। বরফের মত শান্ত গলায় বললো ও ‘চোখ সরাবা না। চোখে চোখ রেখে বল।’ ওর গলার স্বর এত শান্ত, ছুরির ধারের মতো। আমি আমাকেই খূঁজে পাচ্ছি না। কতবার আকাশের দিকে তাকিয়ে ভেবেছি, তুমিই সব। কতবার ভেবেছি, তুমি ছাড়া আর আমার কিছুই নেই। কিন্তু চোখের দিকে চোখ রেখে এসব কোন কথাই মনে পড়লো না। মনে হলো, এসব কথার কোন অর্থ নেই। আমি কোন দিশা খুঁজে পাই না। যেন অথৈ সমুদ্র। এই অথৈ সমুদ্রে তোমাকে খুঁজে বেড়াচ্ছি, কিন্তু কিছুতেই খুঁজে পাচ্ছি না। ‘তুমি কে?’ চোখের মণি না কাঁপিয়ে ও এবার জিজ্ঞাসা করলো। গোটা জীবন চোখের সামনে উঠে আসলো। কত স্মৃতি। কিন্তু এর…

আমি তোমার কে?’ চোখে চোখ রেখে ও জিজ্ঞেস করলো। আমি চোখ ফিরিয়ে নিতে চেয়েছিলাম। বরফের মত শান্ত গলায় বললো ও ‘চোখ সরাবা না। চোখে চোখ রেখে বল।’ ওর গলার স্বর এত শান্ত, ছুরির ধারের মতো। আমি আমাকেই খূঁজে পাচ্ছি না। কতবার আকাশের দিকে তাকিয়ে ভেবেছি, তুমিই সব। কতবার ভেবেছি, তুমি ছাড়া আর আমার কিছুই নেই। কিন্তু চোখের দিকে চোখ রেখে এসব কোন কথাই মনে পড়লো না। মনে হলো, এসব কথার কোন অর্থ নেই। আমি কোন দিশা খুঁজে পাই না। যেন অথৈ সমুদ্র। এই অথৈ সমুদ্রে তোমাকে খুঁজে বেড়াচ্ছি, কিন্তু কিছুতেই খুঁজে পাচ্ছি না। ‘তুমি কে?’ চোখের মণি না কাঁপিয়ে ও এবার জিজ্ঞাসা করলো। গোটা জীবন চোখের সামনে উঠে আসলো। কত স্মৃতি। কিন্তু এর…

এই মৃত মহাদেশে রোদ্দুর বারবার , এ মৃত মহাদেশে রোদ্দুর বারবার , হয়তো নদীর কোনো রেশ, রাখতে পারিনি অবশেষ | অথবা খেলায় সব হাতগুলো হারবার পরেও খেলেছি এক দান , বুঝিনি কিসের এত টান ! কখনো চটি জামা ছেড়ে রেখে রাস্তায় এসে দাঁড়া ! কখনো চটি জামা ছেড়ে রেখে রাস্তায় এসে দাঁড়া ! কতবার তোর আয়না ভেঙেচুরে ঘুরে তাকাই, আমার মতে তোর মতন কেউ নেই ! কতবার তোর কাঁচা আলোয় ভিজে গান শোনাই, আমার মতে তোর মতন কেউ নেই !

৩য় দিন আমরা চেরাপুঞ্জি গিয়েছিলাম।শিলং থেকে চেরাপুঞ্জি প্রায় ৫০ কিলোর উপরে। একটু সকাল সকাল বের হলে বেশি সময় নিয়ে ঘুড়ে ঘুড়ে দেখা যায়। সেখানে একটা ছোট ঝর্নার কাছে যখন যাই তখন আমাদের চারপাশ থেকে মেঘের চাদর ঘিরে ধরেছে। শুধু শব্দ শুনে বুঝতে পারছিলাম ঝর্নার অস্তিত্ব। বৃষ্টিটাও অদ্ভুদ, ঝরে যাচ্ছে কিন্তু গা ভিজছে না। মাঝে মাঝে মেঘ সরে গিয়ে সবুজ পাহাড় বের আসে তখন চারপাশটা খুব সুন্দর মায়াবি লাগে। সেখান থেকে আমরা যাই নোহকালিকাই ফলস দেখতে। এটি প্রায় ১১২০ ফুট উঁচু এবং ভারতের উচ্চতম জলপ্রপাত। দুর্ভাগ্য আমাদের মেঘের চাদরে ঢাকা থাকায় আমরা সেটা দেখতে পারিনি। নোহকালিকাই থেকে মোয়াসমাই কেভ এ যাবার পথে আমরা…

আমি তোমার কে?’ চোখে চোখ রেখে ও জিজ্ঞেস করলো। আমি চোখ ফিরিয়ে নিতে চেয়েছিলাম। বরফের মত শান্ত গলায় বললো ও ‘চোখ সরাবা না। চোখে চোখ রেখে বল।’ ওর গলার স্বর এত শান্ত, ছুরির ধারের মতো। আমি আমাকেই খূঁজে পাচ্ছি না। কতবার আকাশের দিকে তাকিয়ে ভেবেছি, তুমিই সব। কতবার ভেবেছি, তুমি ছাড়া আর আমার কিছুই নেই। কিন্তু চোখের দিকে চোখ রেখে এসব কোন কথাই মনে পড়লো না। মনে হলো, এসব কথার কোন অর্থ নেই। আমি কোন দিশা খুঁজে পাই না। যেন অথৈ সমুদ্র। এই অথৈ সমুদ্রে তোমাকে খুঁজে বেড়াচ্ছি, কিন্তু কিছুতেই খুঁজে পাচ্ছি না। ‘তুমি কে?’ চোখের মণি না কাঁপিয়ে ও এবার জিজ্ঞাসা করলো। গোটা জীবন চোখের সামনে উঠে আসলো। কত স্মৃতি। কিন্তু এর…

ধরে এমন একটা ছবি দেখে আসতেছি কর্ণফুলীর নামে কিন্তু কোন কোন রেফারেন্স কিংবা কোথায় কিভাবে যাওয়া লাগে কিছুই জানতে পারি নাই। অপ্রত্যাশিতভাবে এই জায়গার দেখা পেয়ে যাওয়া। প্ল্যান ছিল তিন দিন কাপ্তাই লেকে লোকাল বোটে ঘুরব ঘুরব যখন যে বাজার দেখে নামতে ইচ্ছা করবে নেমে যাব আবার পরের বোটে উঠে অন্য বাজারে। করতে করতেই শুভলং বাজারে নেমে পাশেই এক পাহাড়ে উঠে এই ভিউটা দেখি, পাহাড়টা এন টি পাহাড় নামে চিনে সবাই। উপর থেকে কাপ্তাই লেকের ভিউ দেখে আশা করি ভালই লাগবে। থেকে রাঙামাটি বাসে এরপর রাঙামাটির রিজার্ভ বাজার লঞ্চ ঘাট ঘাট থেকে শুভলং গামী যেকোন লঞ্চ এ উঠে গেলে ঘন্টাখানেকেরঘন্টাখানেকের ক্যাম্পঘাটে নেমে…

এই মৃত মহাদেশে রোদ্দুর বারবার , এ মৃত মহাদেশে রোদ্দুর বারবার , হয়তো নদীর কোনো রেশ, রাখতে পারিনি অবশেষ | অথবা খেলায় সব হাতগুলো হারবার পরেও খেলেছি এক দান , বুঝিনি কিসের এত টান ! কখনো চটি জামা ছেড়ে রেখে রাস্তায় এসে দাঁড়া ! কখনো চটি জামা ছেড়ে রেখে রাস্তায় এসে দাঁড়া ! কতবার তোর আয়না ভেঙেচুরে ঘুরে তাকাই, আমার মতে তোর মতন কেউ নেই ! কতবার তোর কাঁচা আলোয় ভিজে গান শোনাই, আমার মতে তোর মতন কেউ নেই !

এই মৃত মহাদেশে রোদ্দুর বারবার , এ মৃত মহাদেশে রোদ্দুর বারবার , হয়তো নদীর কোনো রেশ, রাখতে পারিনি অবশেষ | অথবা খেলায় সব হাতগুলো হারবার পরেও খেলেছি এক দান , বুঝিনি কিসের এত টান ! কখনো চটি জামা ছেড়ে রেখে রাস্তায় এসে দাঁড়া ! কখনো চটি জামা ছেড়ে রেখে রাস্তায় এসে দাঁড়া ! কতবার তোর আয়না ভেঙেচুরে ঘুরে তাকাই, আমার মতে তোর মতন কেউ নেই ! কতবার তোর কাঁচা আলোয় ভিজে গান শোনাই, আমার মতে তোর মতন কেউ নেই !

ধরে এমন একটা ছবি দেখে আসতেছি কর্ণফুলীর নামে কিন্তু কোন কোন রেফারেন্স কিংবা কোথায় কিভাবে যাওয়া লাগে কিছুই জানতে পারি নাই। অপ্রত্যাশিতভাবে এই জায়গার দেখা পেয়ে যাওয়া। প্ল্যান ছিল তিন দিন কাপ্তাই লেকে লোকাল বোটে ঘুরব ঘুরব যখন যে বাজার দেখে নামতে ইচ্ছা করবে নেমে যাব আবার পরের বোটে উঠে অন্য বাজারে। করতে করতেই শুভলং বাজারে নেমে পাশেই এক পাহাড়ে উঠে এই ভিউটা দেখি, পাহাড়টা এন টি পাহাড় নামে চিনে সবাই। উপর থেকে কাপ্তাই লেকের ভিউ দেখে আশা করি ভালই লাগবে। থেকে রাঙামাটি বাসে এরপর রাঙামাটির রিজার্ভ বাজার লঞ্চ ঘাট ঘাট থেকে শুভলং গামী যেকোন লঞ্চ এ উঠে গেলে ঘন্টাখানেকেরঘন্টাখানেকের ক্যাম্পঘাটে নেমে…

আমি তোমার কে?’ চোখে চোখ রেখে ও জিজ্ঞেস করলো। আমি চোখ ফিরিয়ে নিতে চেয়েছিলাম। বরফের মত শান্ত গলায় বললো ও ‘চোখ সরাবা না। চোখে চোখ রেখে বল।’ ওর গলার স্বর এত শান্ত, ছুরির ধারের মতো। আমি আমাকেই খূঁজে পাচ্ছি না। কতবার আকাশের দিকে তাকিয়ে ভেবেছি, তুমিই সব। কতবার ভেবেছি, তুমি ছাড়া আর আমার কিছুই নেই। কিন্তু চোখের দিকে চোখ রেখে এসব কোন কথাই মনে পড়লো না। মনে হলো, এসব কথার কোন অর্থ নেই। আমি কোন দিশা খুঁজে পাই না। যেন অথৈ সমুদ্র। এই অথৈ সমুদ্রে তোমাকে খুঁজে বেড়াচ্ছি, কিন্তু কিছুতেই খুঁজে পাচ্ছি না। ‘তুমি কে?’ চোখের মণি না কাঁপিয়ে ও এবার জিজ্ঞাসা করলো। গোটা জীবন চোখের সামনে উঠে আসলো। কত স্মৃতি। কিন্তু এর…

৩য় দিন আমরা চেরাপুঞ্জি গিয়েছিলাম।শিলং থেকে চেরাপুঞ্জি প্রায় ৫০ কিলোর উপরে। একটু সকাল সকাল বের হলে বেশি সময় নিয়ে ঘুড়ে ঘুড়ে দেখা যায়। সেখানে একটা ছোট ঝর্নার কাছে যখন যাই তখন আমাদের চারপাশ থেকে মেঘের চাদর ঘিরে ধরেছে। শুধু শব্দ শুনে বুঝতে পারছিলাম ঝর্নার অস্তিত্ব। বৃষ্টিটাও অদ্ভুদ, ঝরে যাচ্ছে কিন্তু গা ভিজছে না। মাঝে মাঝে মেঘ সরে গিয়ে সবুজ পাহাড় বের আসে তখন চারপাশটা খুব সুন্দর মায়াবি লাগে। সেখান থেকে আমরা যাই নোহকালিকাই ফলস দেখতে। এটি প্রায় ১১২০ ফুট উঁচু এবং ভারতের উচ্চতম জলপ্রপাত। দুর্ভাগ্য আমাদের মেঘের চাদরে ঢাকা থাকায় আমরা সেটা দেখতে পারিনি। নোহকালিকাই থেকে মোয়াসমাই কেভ এ যাবার পথে আমরা…

ধরে এমন একটা ছবি দেখে আসতেছি কর্ণফুলীর নামে কিন্তু কোন কোন রেফারেন্স কিংবা কোথায় কিভাবে যাওয়া লাগে কিছুই জানতে পারি নাই। অপ্রত্যাশিতভাবে এই জায়গার দেখা পেয়ে যাওয়া। প্ল্যান ছিল তিন দিন কাপ্তাই লেকে লোকাল বোটে ঘুরব ঘুরব যখন যে বাজার দেখে নামতে ইচ্ছা করবে নেমে যাব আবার পরের বোটে উঠে অন্য বাজারে। করতে করতেই শুভলং বাজারে নেমে পাশেই এক পাহাড়ে উঠে এই ভিউটা দেখি, পাহাড়টা এন টি পাহাড় নামে চিনে সবাই। উপর থেকে কাপ্তাই লেকের ভিউ দেখে আশা করি ভালই লাগবে। থেকে রাঙামাটি বাসে এরপর রাঙামাটির রিজার্ভ বাজার লঞ্চ ঘাট ঘাট থেকে শুভলং গামী যেকোন লঞ্চ এ উঠে গেলে ঘন্টাখানেকেরঘন্টাখানেকের ক্যাম্পঘাটে নেমে…

আমি তোমার কে?’ চোখে চোখ রেখে ও জিজ্ঞেস করলো। আমি চোখ ফিরিয়ে নিতে চেয়েছিলাম। বরফের মত শান্ত গলায় বললো ও ‘চোখ সরাবা না। চোখে চোখ রেখে বল।’ ওর গলার স্বর এত শান্ত, ছুরির ধারের মতো। আমি আমাকেই খূঁজে পাচ্ছি না। কতবার আকাশের দিকে তাকিয়ে ভেবেছি, তুমিই সব। কতবার ভেবেছি, তুমি ছাড়া আর আমার কিছুই নেই। কিন্তু চোখের দিকে চোখ রেখে এসব কোন কথাই মনে পড়লো না। মনে হলো, এসব কথার কোন অর্থ নেই। আমি কোন দিশা খুঁজে পাই না। যেন অথৈ সমুদ্র। এই অথৈ সমুদ্রে তোমাকে খুঁজে বেড়াচ্ছি, কিন্তু কিছুতেই খুঁজে পাচ্ছি না। ‘তুমি কে?’ চোখের মণি না কাঁপিয়ে ও এবার জিজ্ঞাসা করলো। গোটা জীবন চোখের সামনে উঠে আসলো। কত স্মৃতি। কিন্তু এর…

৩য় দিন আমরা চেরাপুঞ্জি গিয়েছিলাম।শিলং থেকে চেরাপুঞ্জি প্রায় ৫০ কিলোর উপরে। একটু সকাল সকাল বের হলে বেশি সময় নিয়ে ঘুড়ে ঘুড়ে দেখা যায়। সেখানে একটা ছোট ঝর্নার কাছে যখন যাই তখন আমাদের চারপাশ থেকে মেঘের চাদর ঘিরে ধরেছে। শুধু শব্দ শুনে বুঝতে পারছিলাম ঝর্নার অস্তিত্ব। বৃষ্টিটাও অদ্ভুদ, ঝরে যাচ্ছে কিন্তু গা ভিজছে না। মাঝে মাঝে মেঘ সরে গিয়ে সবুজ পাহাড় বের আসে তখন চারপাশটা খুব সুন্দর মায়াবি লাগে। সেখান থেকে আমরা যাই নোহকালিকাই ফলস দেখতে। এটি প্রায় ১১২০ ফুট উঁচু এবং ভারতের উচ্চতম জলপ্রপাত। দুর্ভাগ্য আমাদের মেঘের চাদরে ঢাকা থাকায় আমরা সেটা দেখতে পারিনি। নোহকালিকাই থেকে মোয়াসমাই কেভ এ যাবার পথে আমরা…

‘আমি তোমার কে?’ চোখে চোখ রেখে ও জিজ্ঞেস করলো। আমি চোখ ফিরিয়ে নিতে চেয়েছিলাম। বরফের মত শান্ত গলায় বললো ও ‘চোখ সরাবা না। চোখে চোখ রেখে বল।’ ওর গলার স্বর এত শান্ত, ছুরির ধারের মতো। আমি আমাকেই খূঁজে পাচ্ছি না। কতবার আকাশের দিকে তাকিয়ে ভেবেছি, তুমিই সব। কতবার ভেবেছি, তুমি ছাড়া আর আমার কিছুই নেই। কিন্তু চোখের দিকে চোখ রেখে এসব কোন কথাই মনে পড়লো না। মনে হলো, এসব কথার কোন অর্থ নেই। আমি কোন দিশা খুঁজে পাই না। যেন অথৈ সমুদ্র। এই অথৈ সমুদ্রে তোমাকে খুঁজে বেড়াচ্ছি, কিন্তু কিছুতেই খুঁজে পাচ্ছি না। ‘তুমি কে?’ চোখের মণি না কাঁপিয়ে ও এবার জিজ্ঞাসা করলো। গোটা জীবন চোখের সামনে উঠে আসলো। কত স্মৃতি। কিন্তু এর…

বহুকাল ধরে এমন একটা ছবি দেখে আসতেছি কর্ণফুলীর নামে কিন্তু কোন রেফারেন্স কিংবা কোথায় কিভাবে যাওয়া লাগে কিছুই জানতে পারি নাই। একদম অপ্রত্যাশিতভাবে এই জায়গার দেখা পেয়ে যাওয়া। আমাদের প্ল্যান ছিল তিন দিন কাপ্তাই লেকে লোকাল বোটে ঘুরব যখন যে বাজার দেখে নামতে ইচ্ছা করবে নেমে যাব আবার পরের বোটে উঠে অন্য বাজারে। এমন করতে করতেই শুভলং বাজারে নেমে পাশেই এক পাহাড়ে উঠে এই ভিউটা দেখি, পাহাড়টা টি এন টি পাহাড় নামে চিনে সবাই। এর উপর থেকে কাপ্তাই লেকের ভিউ দেখে আশা করি ভালই লাগবে। ঢাকা থেকে রাঙামাটি বাসে এরপর রাঙামাটির রিজার্ভ বাজার লঞ্চ ঘাট থেকে শুভলং গামী যেকোন লঞ্চ এ উঠে গেলে ঘন্টাখানেকের মধ্যেই আপনাকে নিয়ে…

এই মৃত মহাদেশে রোদ্দুর বারবার , এ মৃত মহাদেশে রোদ্দুর বারবার , হয়তো নদীর কোনো রেশ, রাখতে পারিনি অবশেষ | অথবা খেলায় সব হাতগুলো হারবার পরেও খেলেছি এক দান , বুঝিনি কিসের এত টান ! কখনো চটি জামা ছেড়ে রেখে রাস্তায় এসে দাঁড়া ! কখনো চটি জামা ছেড়ে রেখে রাস্তায় এসে দাঁড়া ! কতবার তোর আয়না ভেঙেচুরে ঘুরে তাকাই, আমার মতে তোর মতন কেউ নেই ! কতবার তোর কাঁচা আলোয় ভিজে গান শোনাই, আমার মতে তোর মতন কেউ নেই !

অনেক স্টুডেন্ট মেধা তালিকায় ভালো হয়েও টাকার অভাবে চাকরি পাচ্ছে না, অথবা মা বাবা ইচ্ছা পুরনে করতে হয় ছোট খাটো ব্যাবসা করতে হয় অবশেষে জীবন তাগিদায় করতে হবে ছোট ছোট কোম্পানীতে চাকরি, প্রতিটি মা-বাবারই তো ইচ্ছা আছে তার সন্তান ভালো একটা সরকারী চাকরি করুক আমার বেলায় উল্টা,লেখা পড়া না করে ছোট বেলা থেকে কাজ করলে ভুরি ভুরি টাকার কামিয়ে মা বাবার মুখ উজ্জল করা ভাল ছিল। অনেক স্টুডেন্ট মেধা তালিকায় ভালো হয়েও টাকার অভাবে চাকরি পাচ্ছে না, অথবা মা বাবা ইচ্ছা পুরনে করতে হয় ছোট খাটো ব্যাবসা করতে হয় অবশেষে জীবন তাগিদায় করতে হবে ছোট ছোট কোম্পানীতে চাকরি, প্রতিটি মা-বাবারই তো ইচ্ছা আছে তার সন্তান ভালো একটা…