Уважаемые пользователи Голос!
Сайт доступен в режиме «чтение» до сентября 2020 года. Операции с токенами Golos, Cyber можно проводить, используя альтернативные клиенты или через эксплорер Cyberway. Подробности здесь: https://golos.io/@goloscore/operacii-s-tokenami-golos-cyber-1594822432061
С уважением, команда “Голос”
GOLOS
RU
EN
UA
56
prodip

гольян

56
prodip

гольян

Краткая информация
Рейтинг: 56
На Golos с 10/2018

Блог

আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্

আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্য। একটা লক্ষ পুরণ হয়ে গেলে আর একট লক্ষ এসে সামনে হাজির হয়। যখন ভাবতে বসি তখন খুজে পাই সব লক্ষ্য পুরণ ই অলাভজনক। আমি যত কষ্ট করে আজকের এই অবস্থায় এসেছি তা অনেক পাওয়া কিন্তু এরজন্য আমাকে যা যা ছাড়তে হয়েছে তার মূল্য এর চেয়ে অনেক বেশী। সে জন্য মনেহয় বেচে থাকাটা শুধুমাত্র মরে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করা। লক্ষ অর্জণ মাঝখানে শুধু শুধু বশে না থেকে কিছু করা। বসে বসে মরার অপেক্ষা তো করা যায় না তাই।---- তানবীর (জিরো গ্রাভিটি) আমি লাইফ থেকে যেই বিষয়টা শিখতে পেরেছি তা হল যেচে কাউকে উপকার করতে নাই অর্থাৎ কেউ না চাইলে তাকে আগ বাড়িয়ে উপকার করতে নেই তাহলে…

যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম তখন

যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম তখন ই মা মা আবার অন্তঃসত্ত্বা হলেন! থেকে শুরু করে আশপাশের কাউকে লজ্জায় মুখ দেখাতে পারছিলাম না। বাবাকেও কিছু বলার সাহস ছিল না। যখন উঁচু পেটটা নিয়ে সামনে আসতেন তখন আমি মাথা নিচু নিচু করে থাকতাম।মাঝেমাঝে ইচ্ছে হত পালিয়ে বাঁচি। চাচীরা ব্যাঙ্গাত্নক সুরে বলত "এই বয়সে আইসাও বিইয়াতে মন চায়"! তাচ্ছিল্যের শব্দ ধারালো সুচের মত যেয়ে আমার কানে বিঁধত। ফার্স্ট ইয়ারে পড়া ছোট বোনটা এসব কথা শুনে চুপিসারে কাঁদত , আমি টের পেতাম কিন্তু সান্ত্বনা দেবার মত কোন শব্দ আমার তখন জানা ছিল না। মা, বাবার সাথে এই নিয়ে কখনো কোন কথা বলিনি, তবে আমাদের ভেতর কী চলছিল সেটা তারা বেশ টের…

আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্

আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্য। একটা লক্ষ পুরণ হয়ে গেলে আর একট লক্ষ এসে সামনে হাজির হয়। যখন ভাবতে বসি তখন খুজে পাই সব লক্ষ্য পুরণ ই অলাভজনক। আমি যত কষ্ট করে আজকের এই অবস্থায় এসেছি তা অনেক পাওয়া কিন্তু এরজন্য আমাকে যা যা ছাড়তে হয়েছে তার মূল্য এর চেয়ে অনেক বেশী। সে জন্য মনেহয় বেচে থাকাটা শুধুমাত্র মরে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করা। লক্ষ অর্জণ মাঝখানে শুধু শুধু বশে না থেকে কিছু করা। বসে বসে মরার অপেক্ষা তো করা যায় না তাই।---- তানবীর (জিরো গ্রাভিটি) আমি লাইফ থেকে যেই বিষয়টা শিখতে পেরেছি তা হল যেচে কাউকে উপকার করতে নাই অর্থাৎ কেউ না চাইলে তাকে আগ বাড়িয়ে উপকার করতে নেই তাহলে…

আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্

আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্য। একটা লক্ষ পুরণ হয়ে গেলে আর একট লক্ষ এসে সামনে হাজির হয়। যখন ভাবতে বসি তখন খুজে পাই সব লক্ষ্য পুরণ ই অলাভজনক। আমি যত কষ্ট করে আজকের এই অবস্থায় এসেছি তা অনেক পাওয়া কিন্তু এরজন্য আমাকে যা যা ছাড়তে হয়েছে তার মূল্য এর চেয়ে অনেক বেশী। সে জন্য মনেহয় বেচে থাকাটা শুধুমাত্র মরে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করা। লক্ষ অর্জণ মাঝখানে শুধু শুধু বশে না থেকে কিছু করা। বসে বসে মরার অপেক্ষা তো করা যায় না তাই।---- তানবীর (জিরো গ্রাভিটি) আমি লাইফ থেকে যেই বিষয়টা শিখতে পেরেছি তা হল যেচে কাউকে উপকার করতে নাই অর্থাৎ কেউ না চাইলে তাকে আগ বাড়িয়ে উপকার করতে নেই তাহলে…

যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম তখন

যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম তখন ই মা মা আবার অন্তঃসত্ত্বা হলেন! থেকে শুরু করে আশপাশের কাউকে লজ্জায় মুখ দেখাতে পারছিলাম না। বাবাকেও কিছু বলার সাহস ছিল না। যখন উঁচু পেটটা নিয়ে সামনে আসতেন তখন আমি মাথা নিচু নিচু করে থাকতাম।মাঝেমাঝে ইচ্ছে হত পালিয়ে বাঁচি। চাচীরা ব্যাঙ্গাত্নক সুরে বলত "এই বয়সে আইসাও বিইয়াতে মন চায়"! তাচ্ছিল্যের শব্দ ধারালো সুচের মত যেয়ে আমার কানে বিঁধত। ফার্স্ট ইয়ারে পড়া ছোট বোনটা এসব কথা শুনে চুপিসারে কাঁদত , আমি টের পেতাম কিন্তু সান্ত্বনা দেবার মত কোন শব্দ আমার তখন জানা ছিল না। মা, বাবার সাথে এই নিয়ে কখনো কোন কথা বলিনি, তবে আমাদের ভেতর কী চলছিল সেটা তারা বেশ টের…

ভেঙেচুরে ঘুরে তাকাই

রাত ১১ টার দিকে হটাত দূর থেকে ভেসে আসা গুলির শব্দ। একটু বিচলিত হলাম। নিচে নেমে দারোয়ানকে জিজ্ঞাসা করলাম ঘটনা কি? ‘মুশকিল নেহি, মুশকিল নেহি’ বলে দারোয়ান আবার নিজের জায়গায় গেলো। বুঝলাম, আলু পটল কেনার মত গুলির শব্দ এখানে খুব সাধারণ ব্যাপার। অভ্যস্ত হতে একটু সময় লাগবে। ঘুমাতে গেলাম। বন্ধের দিনগুলো আমার শুয়ে বসে আর ইন্টারনেট ঘেটে কেটে যায়। নিরাপত্তার জন্য কোথাও বের হওয়া মানা। তবুও সকাল থেকে ভাবছিলাম কোথাও বের হওয়া যায় কিনা। সাথে যুক্ত হলেন বাংলাদেশ থেকে আসা কনিকা দিদি আর পাকিস্তান থেকে আসা নাবিল। দিদি ঘোরার ব্যাপারে নাচুনে বুড়ি আর নাবিল একপায়ে দাঁড়ানো। বের হলাম ইতিহাস বিখ্যাত সম্রাট বাবরের…

আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্

আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্য। একটা লক্ষ পুরণ হয়ে গেলে আর একট লক্ষ এসে সামনে হাজির হয়। যখন ভাবতে বসি তখন খুজে পাই সব লক্ষ্য পুরণ ই অলাভজনক। আমি যত কষ্ট করে আজকের এই অবস্থায় এসেছি তা অনেক পাওয়া কিন্তু এরজন্য আমাকে যা যা ছাড়তে হয়েছে তার মূল্য এর চেয়ে অনেক বেশী। সে জন্য মনেহয় বেচে থাকাটা শুধুমাত্র মরে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করা। লক্ষ অর্জণ মাঝখানে শুধু শুধু বশে না থেকে কিছু করা। বসে বসে মরার অপেক্ষা তো করা যায় না তাই।---- তানবীর (জিরো গ্রাভিটি) আমি লাইফ থেকে যেই বিষয়টা শিখতে পেরেছি তা হল যেচে কাউকে উপকার করতে নাই অর্থাৎ কেউ না চাইলে তাকে আগ বাড়িয়ে উপকার করতে নেই তাহলে…

যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম তখন

যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম তখন ই মা মা আবার অন্তঃসত্ত্বা হলেন! থেকে শুরু করে আশপাশের কাউকে লজ্জায় মুখ দেখাতে পারছিলাম না। বাবাকেও কিছু বলার সাহস ছিল না। যখন উঁচু পেটটা নিয়ে সামনে আসতেন তখন আমি মাথা নিচু নিচু করে থাকতাম।মাঝেমাঝে ইচ্ছে হত পালিয়ে বাঁচি। চাচীরা ব্যাঙ্গাত্নক সুরে বলত "এই বয়সে আইসাও বিইয়াতে মন চায়"! তাচ্ছিল্যের শব্দ ধারালো সুচের মত যেয়ে আমার কানে বিঁধত। ফার্স্ট ইয়ারে পড়া ছোট বোনটা এসব কথা শুনে চুপিসারে কাঁদত , আমি টের পেতাম কিন্তু সান্ত্বনা দেবার মত কোন শব্দ আমার তখন জানা ছিল না। মা, বাবার সাথে এই নিয়ে কখনো কোন কথা বলিনি, তবে আমাদের ভেতর কী চলছিল সেটা তারা বেশ টের…

ভেঙেচুরে ঘুরে তাকাই

রাত ১১ টার দিকে হটাত দূর থেকে ভেসে আসা গুলির শব্দ। একটু বিচলিত হলাম। নিচে নেমে দারোয়ানকে জিজ্ঞাসা করলাম ঘটনা কি? ‘মুশকিল নেহি, মুশকিল নেহি’ বলে দারোয়ান আবার নিজের জায়গায় গেলো। বুঝলাম, আলু পটল কেনার মত গুলির শব্দ এখানে খুব সাধারণ ব্যাপার। অভ্যস্ত হতে একটু সময় লাগবে। ঘুমাতে গেলাম। বন্ধের দিনগুলো আমার শুয়ে বসে আর ইন্টারনেট ঘেটে কেটে যায়। নিরাপত্তার জন্য কোথাও বের হওয়া মানা। তবুও সকাল থেকে ভাবছিলাম কোথাও বের হওয়া যায় কিনা। সাথে যুক্ত হলেন বাংলাদেশ থেকে আসা কনিকা দিদি আর পাকিস্তান থেকে আসা নাবিল। দিদি ঘোরার ব্যাপারে নাচুনে বুড়ি আর নাবিল একপায়ে দাঁড়ানো। বের হলাম ইতিহাস বিখ্যাত সম্রাট বাবরের…

ভেঙেচুরে ঘুরে তাকাই

রাত ১১ টার দিকে হটাত দূর থেকে ভেসে আসা গুলির শব্দ। একটু বিচলিত হলাম। নিচে নেমে দারোয়ানকে জিজ্ঞাসা করলাম ঘটনা কি? ‘মুশকিল নেহি, মুশকিল নেহি’ বলে দারোয়ান আবার নিজের জায়গায় গেলো। বুঝলাম, আলু পটল কেনার মত গুলির শব্দ এখানে খুব সাধারণ ব্যাপার। অভ্যস্ত হতে একটু সময় লাগবে। ঘুমাতে গেলাম। বন্ধের দিনগুলো আমার শুয়ে বসে আর ইন্টারনেট ঘেটে কেটে যায়। নিরাপত্তার জন্য কোথাও বের হওয়া মানা। তবুও সকাল থেকে ভাবছিলাম কোথাও বের হওয়া যায় কিনা। সাথে যুক্ত হলেন বাংলাদেশ থেকে আসা কনিকা দিদি আর পাকিস্তান থেকে আসা নাবিল। দিদি ঘোরার ব্যাপারে নাচুনে বুড়ি আর নাবিল একপায়ে দাঁড়ানো। বের হলাম ইতিহাস বিখ্যাত সম্রাট বাবরের…

যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম তখন

যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম তখন ই মা মা আবার অন্তঃসত্ত্বা হলেন! থেকে শুরু করে আশপাশের কাউকে লজ্জায় মুখ দেখাতে পারছিলাম না। বাবাকেও কিছু বলার সাহস ছিল না। যখন উঁচু পেটটা নিয়ে সামনে আসতেন তখন আমি মাথা নিচু নিচু করে থাকতাম।মাঝেমাঝে ইচ্ছে হত পালিয়ে বাঁচি। চাচীরা ব্যাঙ্গাত্নক সুরে বলত "এই বয়সে আইসাও বিইয়াতে মন চায়"! তাচ্ছিল্যের শব্দ ধারালো সুচের মত যেয়ে আমার কানে বিঁধত। ফার্স্ট ইয়ারে পড়া ছোট বোনটা এসব কথা শুনে চুপিসারে কাঁদত , আমি টের পেতাম কিন্তু সান্ত্বনা দেবার মত কোন শব্দ আমার তখন জানা ছিল না। মা, বাবার সাথে এই নিয়ে কখনো কোন কথা বলিনি, তবে আমাদের ভেতর কী চলছিল সেটা তারা বেশ টের…

আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্

আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্য। একটা লক্ষ পুরণ হয়ে গেলে আর একট লক্ষ এসে সামনে হাজির হয়। যখন ভাবতে বসি তখন খুজে পাই সব লক্ষ্য পুরণ ই অলাভজনক। আমি যত কষ্ট করে আজকের এই অবস্থায় এসেছি তা অনেক পাওয়া কিন্তু এরজন্য আমাকে যা যা ছাড়তে হয়েছে তার মূল্য এর চেয়ে অনেক বেশী। সে জন্য মনেহয় বেচে থাকাটা শুধুমাত্র মরে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করা। লক্ষ অর্জণ মাঝখানে শুধু শুধু বশে না থেকে কিছু করা। বসে বসে মরার অপেক্ষা তো করা যায় না তাই।---- তানবীর (জিরো গ্রাভিটি) আমি লাইফ থেকে যেই বিষয়টা শিখতে পেরেছি তা হল যেচে কাউকে উপকার করতে নাই অর্থাৎ কেউ না চাইলে তাকে আগ বাড়িয়ে উপকার করতে নেই তাহলে…

যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম

যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম তখন ই মা মা আবার অন্তঃসত্ত্বা হলেন! থেকে শুরু করে আশপাশের কাউকে লজ্জায় মুখ দেখাতে পারছিলাম না। বাবাকেও কিছু বলার সাহস ছিল না। যখন উঁচু পেটটা নিয়ে সামনে আসতেন তখন আমি মাথা নিচু নিচু করে থাকতাম।মাঝেমাঝে ইচ্ছে হত পালিয়ে বাঁচি। চাচীরা ব্যাঙ্গাত্নক সুরে বলত "এই বয়সে আইসাও বিইয়াতে মন চায়"! তাচ্ছিল্যের শব্দ ধারালো সুচের মত যেয়ে আমার কানে বিঁধত। ফার্স্ট ইয়ারে পড়া ছোট বোনটা এসব কথা শুনে চুপিসারে কাঁদত , আমি টের পেতাম কিন্তু সান্ত্বনা দেবার মত কোন শব্দ আমার তখন জানা ছিল না। মা, বাবার সাথে এই নিয়ে কখনো কোন কথা বলিনি, তবে আমাদের ভেতর কী চলছিল সেটা তারা বেশ টের…

Jibon

যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম তখন ই মা মা আবার অন্তঃসত্ত্বা হলেন! থেকে শুরু করে আশপাশের কাউকে লজ্জায় মুখ দেখাতে পারছিলাম না। বাবাকেও কিছু বলার সাহস ছিল না। যখন উঁচু পেটটা নিয়ে সামনে আসতেন তখন আমি মাথা নিচু নিচু করে থাকতাম।মাঝেমাঝে ইচ্ছে হত পালিয়ে বাঁচি। চাচীরা ব্যাঙ্গাত্নক সুরে বলত "এই বয়সে আইসাও বিইয়াতে মন চায়"! তাচ্ছিল্যের শব্দ ধারালো সুচের মত যেয়ে আমার কানে বিঁধত। ফার্স্ট ইয়ারে পড়া ছোট বোনটা এসব কথা শুনে চুপিসারে কাঁদত , আমি টের পেতাম কিন্তু সান্ত্বনা দেবার মত কোন শব্দ আমার তখন জানা ছিল না। মা, বাবার সাথে এই নিয়ে কখনো কোন কথা বলিনি, তবে আমাদের ভেতর কী চলছিল সেটা তারা বেশ টের…

নিজে যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম

নিজে যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম তখন ই মা আবার অন্তঃসত্ত্বা হলেন! বন্ধুবান্ধব থেকে শুরু করে আশপাশের কাউকে লজ্জায় মুখ দেখাতে পারছিলাম না। মা বাবাকেও কিছু বলার সাহস ছিল না। মা যখন উঁচু পেটটা নিয়ে সামনে আসতেন তখন আমি মাথা নিচু করে থাকতাম।মাঝেমাঝে ইচ্ছে হত পালিয়ে বাঁচি। চাচীরা ব্যাঙ্গাত্নক সুরে বলত "এই বয়সে আইসাও বিইয়াতে মন চায়"! তাদের তাচ্ছিল্যের শব্দ ধারালো সুচের মত যেয়ে আমার কানে বিঁধত। অনার্স ফার্স্ট ইয়ারে পড়া ছোট বোনটা এসব কথা শুনে চুপিসারে কাঁদত, আমি টের পেতাম কিন্তু সান্ত্বনা দেবার মত কোন শব্দ আমার তখন জানা ছিল না। মা, বাবার সাথে এই নিয়ে কখনো কোন কথা বলিনি, তবে আমাদের ভেতর কী চলছিল সেটা…

jibon

নিজে যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম তখন ই মা আবার অন্তঃসত্ত্বা হলেন! বন্ধুবান্ধব থেকে শুরু করে আশপাশের কাউকে লজ্জায় মুখ দেখাতে পারছিলাম না। মা বাবাকেও কিছু বলার সাহস ছিল না। মা যখন উঁচু পেটটা নিয়ে সামনে আসতেন তখন আমি মাথা নিচু করে থাকতাম।মাঝেমাঝে ইচ্ছে হত পালিয়ে বাঁচি। চাচীরা ব্যাঙ্গাত্নক সুরে বলত "এই বয়সে আইসাও বিইয়াতে মন চায়"! তাদের তাচ্ছিল্যের শব্দ ধারালো সুচের মত যেয়ে আমার কানে বিঁধত। অনার্স ফার্স্ট ইয়ারে পড়া ছোট বোনটা এসব কথা শুনে চুপিসারে কাঁদত, আমি টের পেতাম কিন্তু সান্ত্বনা দেবার মত কোন শব্দ আমার তখন জানা ছিল না। মা, বাবার সাথে এই নিয়ে কখনো কোন কথা বলিনি, তবে আমাদের ভেতর কী চলছিল সেটা…

নিজে যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম

নিজে যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম তখন ই মা আবার অন্তঃসত্ত্বা হলেন! বন্ধুবান্ধব থেকে শুরু করে আশপাশের কাউকে লজ্জায় মুখ দেখাতে পারছিলাম না। মা বাবাকেও কিছু বলার সাহস ছিল না। মা যখন উঁচু পেটটা নিয়ে সামনে আসতেন তখন আমি মাথা নিচু করে থাকতাম।মাঝেমাঝে ইচ্ছে হত পালিয়ে বাঁচি। চাচীরা ব্যাঙ্গাত্নক সুরে বলত "এই বয়সে আইসাও বিইয়াতে মন চায়"! তাদের তাচ্ছিল্যের শব্দ ধারালো সুচের মত যেয়ে আমার কানে বিঁধত। অনার্স ফার্স্ট ইয়ারে পড়া ছোট বোনটা এসব কথা শুনে চুপিসারে কাঁদত, আমি টের পেতাম কিন্তু সান্ত্বনা দেবার মত কোন শব্দ আমার তখন জানা ছিল না। মা, বাবার সাথে এই নিয়ে কখনো কোন কথা বলিনি, তবে আমাদের ভেতর কী চলছিল সেটা…

আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্

আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্য। একটা লক্ষ পুরণ হয়ে গেলে আর একট লক্ষ এসে সামনে হাজির হয়। যখন ভাবতে বসি তখন খুজে পাই সব লক্ষ্য পুরণ ই অলাভজনক। আমি যত কষ্ট করে আজকের এই অবস্থায় এসেছি তা অনেক পাওয়া কিন্তু এরজন্য আমাকে যা যা ছাড়তে হয়েছে তার মূল্য এর চেয়ে অনেক বেশী। সে জন্য মনেহয় বেচে থাকাটা শুধুমাত্র মরে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করা। লক্ষ অর্জণ মাঝখানে শুধু শুধু বশে না থেকে কিছু করা। বসে বসে মরার অপেক্ষা তো করা যায় না তাই।---- তানবীর (জিরো গ্রাভিটি) আমি লাইফ থেকে যেই বিষয়টা শিখতে পেরেছি তা হল যেচে কাউকে উপকার করতে নাই অর্থাৎ কেউ না চাইলে তাকে আগ বাড়িয়ে উপকার করতে নেই তাহলে…

আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্

আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্য। একটা লক্ষ পুরণ হয়ে গেলে আর একট লক্ষ এসে সামনে হাজির হয়। যখন ভাবতে বসি তখন খুজে পাই সব লক্ষ্য পুরণ ই অলাভজনক। আমি যত কষ্ট করে আজকের এই অবস্থায় এসেছি তা অনেক পাওয়া কিন্তু এরজন্য আমাকে যা যা ছাড়তে হয়েছে তার মূল্য এর চেয়ে অনেক বেশী। সে জন্য মনেহয় বেচে থাকাটা শুধুমাত্র মরে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করা। লক্ষ অর্জণ মাঝখানে শুধু শুধু বশে না থেকে কিছু করা। বসে বসে মরার অপেক্ষা তো করা যায় না তাই।---- আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্য। একটা লক্ষ পুরণ হয়ে গেলে আর একট লক্ষ এসে সামনে হাজির হয়। যখন ভাবতে বসি তখন খুজে পাই সব লক্ষ্য পুরণ…

jibon

নিজে যখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজছিলাম তখন ই মা আবার অন্তঃসত্ত্বা হলেন! বন্ধুবান্ধব থেকে শুরু করে আশপাশের কাউকে লজ্জায় মুখ দেখাতে পারছিলাম না। মা বাবাকেও কিছু বলার সাহস ছিল না। মা যখন উঁচু পেটটা নিয়ে সামনে আসতেন তখন আমি মাথা নিচু করে থাকতাম।মাঝেমাঝে ইচ্ছে হত পালিয়ে বাঁচি। চাচীরা ব্যাঙ্গাত্নক সুরে বলত "এই বয়সে আইসাও বিইয়াতে মন চায়"! তাদের তাচ্ছিল্যের শব্দ ধারালো সুচের মত যেয়ে আমার কানে বিঁধত। অনার্স ফার্স্ট ইয়ারে পড়া ছোট বোনটা এসব কথা শুনে চুপিসারে কাঁদত, আমি টের পেতাম কিন্তু সান্ত্বনা দেবার মত কোন শব্দ আমার তখন জানা ছিল না। মা, বাবার সাথে এই নিয়ে কখনো কোন কথা বলিনি, তবে আমাদের ভেতর কী চলছিল সেটা…