Уважаемые пользователи Голос!
Сайт доступен в режиме «чтение» до сентября 2020 года. Операции с токенами Golos, Cyber можно проводить, используя альтернативные клиенты или через эксплорер Cyberway. Подробности здесь: https://golos.io/@goloscore/operacii-s-tokenami-golos-cyber-1594822432061
С уважением, команда “Голос”
GOLOS
RU
EN
UA
joy69
5 лет назад

সীতাকুন্ড ভ্রমণ 2 পর্ব---00

দিন গন্তব্য ছিল মহামায়া লেক, গুলিয়াখালি ও বাশবাড়িয়া। ৭ টায় উঠে সকালের নাস্তা করে নেই পরটা আর ভাজি ভাজি দিয়ে। সৌদিয়া রেস্তোরাঁ থেকেই। শেষে রওনা হলাম কিন্তু আজকেও ছিল সেই গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির বৃষ্টির হতাশা। গুড়ি গুড়ি বললে ভুল ই হবে কারন বের হওয়ার কিছুক্ষণের কিছুক্ষণের মধ্যেই ভিজে গেলাম। রাস্তার পাশে দাড়িয়ে অপেক্ষা করতে লাগলাম আর মনে মনে আল্লাহর আল্লাহর কাছে বলতে লাগলাম বৃষ্টি নিয়ে যাও। লাগবে না। একটু কমে গেলেই আমরা বাস স্ট্যান্ড থেকে বাসে করে মিরসরাই মিরসরাই বাজার নামি। জন প্রতি ২০ টাকা। তেও যাওয়া যায় তবে ভাড়া ৩০ টাকা।
সেইখান থেকে রিজার্ভ অটো করে চলে গেলাম সোজা মহামায়া ইকু ইকু এর গেইট এর সামনে। সবার থেকে নিল ১০ টাকা কিন্তু আমাদের থেকে নিল ১৫ + ১৫ = ৩০ টাকা। 😑😑
১০ টাকা করে টিকিট কেটে ভিতরে ঢুকলাম। ভালোই লাগছিল। সকাল হওয়াতে আমরা ছাড়া তখন আর কেউ ছিল না। আমাদের ই ছিল। এইখানে আসার উদ্দেশ্য ছিলো কায়াকিং করা তাই জলদি করে ঘাটে নেমে গিয়ে গিয়ে ঠিক করলাম। কার্ড দেখানোর পর ভাড়া বলল ২৫০ টাকা / ঘন্টা। আরো কম। আজ উনাদের ই দিন ছিল🙄😣। তারা সব নিয়ম টিয়ম যা ছিল সব বুঝিয়ে দিল আর আমরা নেমে নেমে পরলাম পানিতে। জ্যকেট দিয়ে দেয় তারা, তাই খুব সেইফ। পাশে পাহাড় মাঝ বরাবর চলে গেছে সবুজ পানির লেক টি। টা জায়গা জুড়ে শুধু আমরা ছিলাম সেইখানে। বাতাস তার উপর নিজের কায়াকিং করার অভিজ্ঞতা ২ টো মিলে অসাধারণ এক এক অনুভুতি হচ্ছিল। ১ ঘন্টা নিজেদের প্রকৃতির কাছে সোপে দিয়েছিলাম। দূয়া কবুল করে বৃষ্টি সেইদিনের মত নিয়ে নিয়েছিল। তো আনন্দে আপ্লুত 😄😄।
কায়াকিং শেষে তীরে ফিরে এলাম। এইখানে আরও কিছুক্ষণ ছবি তুল্লাম, ঘুড়লাম। ওপরে একটা ভিউ পয়েন্ট আছে সেখান থেকে লেক টি খুব সুন্দর ভাবে ভাবে দেখা যায়। পাশে ঝাউ গাছের সারি আর মেঘলা আবহাওয়া বোনাস এর ওপর ওপর বোনাস।
ফেরার পালা। টিকে বিদায় জানিয়ে একই ভাবে চলে এলাম সীতাকুন্ড বাজার। সেইখান থেকে দুপুরের নাস্তা সেরে রউনা হলাম আহ! উদ্দেশ্যে। সীতাকুন্ড
বাজার থেকেই একটি অটো রিজার্ভ করে নেই। গুনতে হয়েছে ১২০ টাকা। এ গেলে খরচ কমে আসতো জন প্রতি ২০ টাকা ভাড়া।
১৫ মিনিট পর সেই কাংখিত জায়গায় পৌছালাম। মাথায় হাত। সেই সৌন্দর্য্য দেখতে হলে দিতে হবে কাদায় গড়াগড়ি 😣😣। করলাম আমাদের যাত্রা। টি খুবি পিচ্ছিল। সাবধানে হাটতে হয়েছে, অনেক ধিরে ধিরে। বার এপাশ ওপাশ করেছি। ঘাস সেদিক থেকে চলার চেস্টা করেছি। চলা অনেক সহজ হয়েছে। তো হাটছি এই পথ যে আর শেষ হয় না। হেটেছি মনে নেই।
মেশ পৌঁছে গেলাম সবুজের গালিচা গুলিয়াখালি। অপরূপ দেখতে। নিজের হাতে খুব যত্ন করে সৃষ্টি করেছেন এই জায়গা টি। আসতে অন্ধকার হয়ে গেছিল। সুর্যাস্ত গুলিয়াখালি তেই দেখেছি। আহ! জন্যেই আমাদের বেচেঁ থাকা। সমুদ্দ্রে ডুব দিল। আসতে কিছুটা সমস্যা হয়েছে। সময় একটা সাপ 🐍পরেছিল আমাদের পথে। ভয় পেয়েছিলাম। আমার জীবনে এই জিনিসটাই ভয় পাই সবচেয়ে বেশি। কাটিয়ে চলে আসি। অর মতই থাকতে দিলাম। থেকে ফিরতে দেরি করেছি ইচ্ছেকরেই কারণ অটো ওয়ালা বলেছিল বলেছিল বাশবাড়িয়া ঢুকতে দিচ্ছে না কারণ কিছুদিন আগেই কয়েকজন ছেলে সমুদ্রে নিখোঁজ হয়েছিল বলে বন্ধবন্ধ সেটা কতটা সত্যি সেটা তো ফিরেই জানতে পারলাম কিন্তু তখন করার কিছু কিছু ছিল না। সেই লোহার ব্রীজে আর হাটা হল না😣। ও তেমন হয় নি, কারণ গুলিয়াখালি থেকে একঢালা সৌন্দর্য্য নিয়ে এসেছিলাম দু চোখ ভরে। 👀🌱
সময় অনেকেই ছিল তাই অটো শেয়ার করে সীতাকুন্ড বাজারে চলে চলে আসি। জন প্রতি ২০ টাকা।
ওহ, আমরা হোটেল চেক আউট করে ব্যাগ ওখানেই রেখে গিয়েছিলাম গিয়েছিলাম পরে নিয়ে এসে হানিফ টিকিট কাউন্টার থেকে টিকিট কেটে ঢাকার উদ্দেশ্যে রউনা হই। ছাড়তে ছাড়তে রাত ১২ টা বেজেছিল।

0
9.376 GOLOS
На Golos с June 2018
Комментарии (0)
Сортировать по:
Сначала старые