Уважаемые пользователи Голос!
Сайт доступен в режиме «чтение» до сентября 2020 года. Операции с токенами Golos, Cyber можно проводить, используя альтернативные клиенты или через эксплорер Cyberway. Подробности здесь: https://golos.io/@goloscore/operacii-s-tokenami-golos-cyber-1594822432061
С уважением, команда “Голос”
GOLOS
RU
EN
UA
joy69
6 лет назад

একটা ভয় সবাই বয়ে নিয়ে চলেছে

একটা ভয় সবাই বয়ে নিয়ে চলেছে ....

এই কারনেই রাষ্ট্রসংঘে আজও সুভাষচন্দ্র বসুর নাম যুদ্ধ অপরাধী হিসেবে হিসেবে রয়েছে। প্রকাশ্যে এলেই ভারত সরকার তাঁকে রাষ্ট্রসংঘের হাতে তুলে দিতে বাধ্য। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর রাষ্ট্রসংঘ শুধুমাত্র নেতাজীর ক্ষেত্রে এই সংক্রান্ত সংক্রান্ত রেখেছিল সাল 1999 সাল পর্যন্ত। পরে তা বাড়িয়ে 2021 সাল পর্যন্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে যদি নেতাজী প্রকাশ্যে আসেন তাহলে যুদ্ধঅপরাধী হিসেবে রাষ্ট্রসংঘে রাষ্ট্রসংঘে তাঁর বিচার হবে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, 1945 সালে যদি নেতাজীর মৃত্যু হয়েই থাকে থাকে তবে রাষ্ট্রসংঘ কেন প্রথমে 1999 সাল পর্যন্ত তাঁর জন্য অপেক্ষা করলো? আবার 1999 সালের পর তা বাড়িয়ে 2021 সাল কেন করলো? কিসের এত ভয়?
আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত ব্রিটেন-আমেরিকা জানিয়ে দিয়েছে 2021 সালের আগে, তাদের হাতে থাকা নেতাজী সংক্রান্ত কোন নথি-পত্র তারা প্রকাশ করতে পারবে না।
না, আমাদের দেশের কোনও প্রধানমন্ত্রী, কোনও রাষ্ট্রপতি, দেশের এতগুলো অঙ্গরাজ্যের কোনও মুখ্যমন্ত্রী - এব্যপারে আজঅবধি কোনও প্রতিবাদ করেননি।

ভয়'টা শুরুতেও ছিল।
1939 সালের 12 জুলাই সর্দার প্যাটেল তৎকালিন কংগ্রেস সভাপতি বাবু রাজেন্দ্রপ্রসাদ কে কে চিঠি লিখে এক নির্দেশ দিয়েছিলেন সুভাষ চন্দ্র কে কে দল বিরোধী কাজের জন্য শো বিরুদ্ধে অপবাদ আনা হলো তিনি নাকি বম্বে এআইসিসির 'মদ্যপান নিষিদ্ধ' সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছিলেন। সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের প্রতিবাদে তা খারিজ হয়ে যায়। স্বাধীনতার পর নেহেরু আর প্যাটেল (1948, 15 জানুয়ারী) ভারতের প্রতিটি থানায় নির্দেশ পাঠিয়েছিলেন, কোনও থানায় নেতাজীর ছবি রাখা যাবে না। প্রতিবাদ বিক্ষোভে সেই নির্দেশও তাঁরা ফিরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছিলেন।

পর থেকে আজ অব্দি নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু একমাত্র ব্যক্তি যিনি ভারতীয় রাজনীতিতে রাজনীতিতে আজও প্রাসঙ্গিক থেকেই যাচ্ছে। 1978। লোকসভাতে আজাদ হিন্দ সরকারের বিপুল সম্পদ কোথায় গেলো তা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। 1945 সালের 29 জানুয়ারী সুভাষ চন্দ্রের 48 তম জন্মদিনের শেষে অনিচ্ছা সত্ত্বেও তাঁকে সোনা দিয়ে ওজন করা হয়েছিল। এশিয়ার ধনী দরিদ্র নির্বিশেষে বহু ভারতীয় তাঁদের যথাসর্বস্ব দেশের কাজে কাজে আজাদ হিন্দ সরকারের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। ইয়েলাপ্পা ছিলেন আজাদ হিন্দ সরকারের এক ব্যাংক গভর্নর। শেষে নেতাজীর নির্দেশে ব্যাংকের সোনা-টাকা পয়সা কয়েকটি বাক্সে ভরে বার্মার নির্দিষ্ট স্থানে নিয়ে যাচ্ছিলেন। বিমান সেই কনভয়ে বোমা ফেলে। মারা যান, অনেক সঙ্গী সাথি গ্রেপ্তার হন। তথনকার বাজার দরে ইয়েলাপ্পা'ইয়েলাপ্পা সাথে ছিল 85 কেজি সোনা এবং 7 কোটি 37 হাজার টাকা। নিয়ে নেয় ব্রিটিশ বাহিনী। সুবিশাল সম্পদ জেনারেল হিউ টয়ে ' হাত ঘুরে নেহেরুর দখলে যায়। হিউ টয় পরে নেতাজীর জীবনী রচনা করে এই ঘটনার উল্লেখ করেছেন (হয় আত্মগ্লানিতে নাহলে ভাগ কম পেয়ে)।

আরও অনেক জায়গায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে আজাদ হিন্দ সরকারের টাকা গচ্ছিত গচ্ছিত রাখা, যা ভারত সরকারের হাতে আসে। পরে বহুদিন তর্ক বিতর্কের বিতর্কের পর বহুবছর পরে 1987 সালের 3 আগষ্ট দিতে বাধ্য হয় ts Assets of Netaji Subhas Chandra Bose worth Rs.114 crores transfered to the Govt. of India by the Govt. Japan Bar এত লুটপাটের লুটপাটের জাপান সরকারের সরকারের সিঙ্গাপুর সিঙ্গাপুর সরকারের of of of of of of of of of of of of of of of of of of of of of প্রধানমন্ত্রী নেহেরু আজাদ ভাণ্ডারের অর্থ সম্পদ সম্পদ নিয়ে একটা ট্রাস্ট ট্রাস্ট ফান্ড কথা কথা বললেও, তা জমা হয় ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাংকে নিজের নিজের নামে। মূল্য প্রায় 1.47, 163 (টাকা নয়) সাথে পাঁচ (5) কিলো সোনা। লোকদেখান কিছু সোনা আর মাত্র 200 টাকা জাতীয় সংগ্রহশালায় রেখে দেওয়া হয়। সম্পদ নেতাজী গড়েছিলেন দেশের জন্য তা আজও ভোগ করে চলেছে চলেছে নিজেদের রাজা পরিচয় দেওয়া এক পরিবার। ওপর একমাত্র অধিকার আজাদ হিন্দ ফৌজের বীর শহীদ পরিবারের। স্বধীন ভারতে আজাদ হিন্দ সৈন্যদের পেনসনের দাবিকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে হয়েছে বারবার। ভয় থাকবেই।

ছিলোই যদি তিনি ফিরে আসেন। সাধারণ জনগণ যদি সব জেনে যায়। দলিলের সরকার ক্ষমতা হস্তান্তর সম্পর্কিত দলিলের 6 নং ভল্যুমে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্লিমেন্ট এটলি লিখেছেন - আজাদ সরকার আজাদ আজাদ হিন্দ ফৌজের যুদ্ধ এবং যুদ্ধবন্দি আজাদ হিন্দ বাহিনীর বিচারকে কেন্দ্র করে সাড়া দেশের ব্রিটিশ ভারতীয় ফৌজ ফৌজ রাজকীয় , ভারতীয়দের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর ছাড়া বিকল্প পথ ছিল না। ' এই লেখা সাধারণ ভারতবাসী জানতে পারেনি।

আছে বলেই আজও তাঁর নাম যুদ্ধঅপরাধী হিসাবে রেখে দেওয়া হয়েছে। হয়তো 2021 সালের পর সময়সীমা বাড়িয়ে তা 2051 করে দেওয়া হবে। তা আরও বাড়িয়ে দেওয়া হবে।
1945 সালের 15 আগষ্ট নেতাজী একটা ঘোষণা করেছিলেন "" কারও দাক্ষিণ্যের ওপর নির্ভর কোনওদিন করে নাই ... তাই ভয়তো থাকবেই ...
হে শ্রেষ্ঠ মহাপুরুষ, হে শ্রেষ্ঠ দেশপ্রেমিক ... তোমার আসন শূন্য আজি হে বীর পূর্ণ করো।

1
8.246 GOLOS
На Golos с June 2018
Комментарии (1)
Сортировать по:
Сначала старые