Уважаемые пользователи Голос!
Сайт доступен в режиме «чтение» до сентября 2020 года. Операции с токенами Golos, Cyber можно проводить, используя альтернативные клиенты или через эксплорер Cyberway. Подробности здесь: https://golos.io/@goloscore/operacii-s-tokenami-golos-cyber-1594822432061
С уважением, команда “Голос”
GOLOS
RU
EN
UA
powerupme
5 лет назад

৩য় দিনঃ

৩য় দিন আমরা চেরাপুঞ্জি গিয়েছিলাম।শিলং থেকে চেরাপুঞ্জি প্রায় ৫০ কিলোর উপরে। একটু সকাল সকাল বের হলে বেশি সময় নিয়ে ঘুড়ে ঘুড়ে দেখা যায়। সেখানে একটা ছোট ঝর্নার কাছে যখন যাই তখন আমাদের চারপাশ থেকে মেঘের চাদর ঘিরে ধরেছে। শুধু শব্দ শুনে বুঝতে পারছিলাম ঝর্নার অস্তিত্ব। বৃষ্টিটাও অদ্ভুদ, ঝরে যাচ্ছে কিন্তু গা ভিজছে না। মাঝে মাঝে মেঘ সরে গিয়ে সবুজ পাহাড় বের আসে তখন চারপাশটা খুব সুন্দর মায়াবি লাগে। সেখান থেকে আমরা যাই নোহকালিকাই ফলস দেখতে। এটি প্রায় ১১২০ ফুট উঁচু এবং ভারতের উচ্চতম জলপ্রপাত। দুর্ভাগ্য আমাদের মেঘের চাদরে ঢাকা থাকায় আমরা সেটা দেখতে পারিনি। নোহকালিকাই থেকে মোয়াসমাই কেভ এ যাবার পথে আমরা রামকৃষ্ণ মিশনের ট্রাইবাল হেরিটেজ জাদুঘর ঘুড়ে যাই। মোয়াসমাই কেইভ চুনাপাথরের তৈরি একটি সুন্দর গুহা। এর মধ্যে দিয়ে পার হওয়াটা বেশ রোমাঞ্চকর। এরকম অসংখ্য গুহা আছে মেঘালয়ে। পরের গন্তব্য সেভেন সিস্টার ফলস। প্রকৃতি এবার আর হতাশ করেনি আমাদের। মেঘের লুকোচুরির মাঝেই কি এক বিশালতা নিয়ে সে আমাদের সামনে দেখা দেয়। ভিউ পয়েন্টের সামনে বেঞ্চে বসে এককাপ গরম চা নিয়ে আপনি অনায়াসেই কাটিয়ে দিতে পারবেন ঘন্টার পর ঘন্টা। দূরে নিলচে আভার মতো দেখা যায় বাংলাদেশের ভূখন্ড। অনেক ভারতীয় ১০ রুপি ভাড়া দিয়ে বাইনোকুলার দিয়ে আগ্রহ নিয়ে দেখছে আমাদের প্রিয় জন্মভূমি। ভালোলাগা লাগা আর মন খারাপের মিশ্র অনূভূতি নিয়ে শিলং এর দিকে ফিরে যাই, কারণ কাল বিদায়ের পালা।

৩য় দিন আমরা চেরাপুঞ্জি গিয়েছিলাম।শিলং থেকে চেরাপুঞ্জি প্রায় ৫০ কিলোর উপরে। একটু সকাল সকাল বের হলে বেশি সময় নিয়ে ঘুড়ে ঘুড়ে দেখা যায়। সেখানে একটা ছোট ঝর্নার কাছে যখন যাই তখন আমাদের চারপাশ থেকে মেঘের চাদর ঘিরে ধরেছে। শুধু শব্দ শুনে বুঝতে পারছিলাম ঝর্নার অস্তিত্ব। বৃষ্টিটাও অদ্ভুদ, ঝরে যাচ্ছে কিন্তু গা ভিজছে না। মাঝে মাঝে মেঘ সরে গিয়ে সবুজ পাহাড় বের আসে তখন চারপাশটা খুব সুন্দর মায়াবি লাগে। সেখান থেকে আমরা যাই নোহকালিকাই ফলস দেখতে। এটি প্রায় ১১২০ ফুট উঁচু এবং ভারতের উচ্চতম জলপ্রপাত। দুর্ভাগ্য আমাদের মেঘের চাদরে ঢাকা থাকায় আমরা সেটা দেখতে পারিনি। নোহকালিকাই থেকে মোয়াসমাই কেভ এ যাবার পথে আমরা রামকৃষ্ণ মিশনের ট্রাইবাল হেরিটেজ জাদুঘর ঘুড়ে যাই। মোয়াসমাই কেইভ চুনাপাথরের তৈরি একটি সুন্দর গুহা। এর মধ্যে দিয়ে পার হওয়াটা বেশ রোমাঞ্চকর। এরকম অসংখ্য গুহা আছে মেঘালয়ে। পরের গন্তব্য সেভেন সিস্টার ফলস। প্রকৃতি এবার আর হতাশ করেনি আমাদের। মেঘের লুকোচুরির মাঝেই কি এক বিশালতা নিয়ে সে আমাদের সামনে দেখা দেয়। ভিউ পয়েন্টের সামনে বেঞ্চে বসে এককাপ গরম চা নিয়ে আপনি অনায়াসেই কাটিয়ে দিতে পারবেন ঘন্টার পর ঘন্টা। দূরে নিলচে আভার মতো দেখা যায় বাংলাদেশের ভূখন্ড। অনেক ভারতীয় ১০ রুপি ভাড়া দিয়ে বাইনোকুলার দিয়ে আগ্রহ নিয়ে দেখছে আমাদের প্রিয় জন্মভূমি। ভালোলাগা লাগা আর মন খারাপের মিশ্র অনূভূতি নিয়ে শিলং এর দিকে ফিরে যাই, কারণ কাল বিদায়ের পালা।

0
14.036 GOLOS
На Golos с October 2018
Комментарии (0)
Сортировать по:
Сначала старые