বিচার হয়েছে বলেই
তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘এটি একটি ঐতিহাসিক রায়। ১৪ বছর পরে এসে আজকে এ রায়টি হলো। কারণ বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যেই একটা পরিকল্পিতভাবে ২১ আগস্ট হামলা সংঘটিত হয়েছিল। রায়ের মধ্যে বিস্তারিত আছে কীভাবে কোথা থেকে গ্রেনেড আনা হয়েছিল। কোথায় মিটিং করে এ পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছিল সবই আছে।’
তিনি বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার নিয়ে আমাদের একটা কলঙ্ক ছিল। সে কলঙ্কমুক্ত হয়েছে। গ্রেনেড হামলার আরও একটা কলঙ্ক ছিল আজকে সঠিক রায়ের মাধ্যমে সেটি থেকেও আমরা মুক্তি লাভ করলাম। এজন্য জাতি অত্যন্ত আনন্দিত এবং খুশি।’
মামলার রায় বিষয়ে তিনি বলেন, বিচার স্বচ্ছ হয়েছে। এ রায় যে কোনো ধরনের প্রভাবান্বিত না, যেটা যাদের ফাঁসি হলো, আর যাদের হলো না সেটা বিচার বিশ্লেষণ করলে বুঝা যায়। কোনো উদ্দেশ্যে নিয়ে এ মামলাটা পরিচালনা করা হয়নি। একটা ন্যায় বিচারের জন্য মামলা পরিচালনা করা হয়েছে। আমি মনে করি যে যুগান্তকারী এবং একটা ঐতিহাসিক রায় হয়েছে। গ্রেনেড হামলার বিচার হওয়ায় জনগণ সন্তোষ প্রকাশ করছেন। কারণ আজকে জাতি কলঙ্কমুক্ত হয়েছে।